আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আসছে পবিত্র রমজান কে মাথায় রেখে আমি আপনাদের সাথে আজকে আরেকটি বই উপহার দিবো। বইটির নাম “রমযানের ফাজায়েল ও রোযার মাসায়েল।”
আল্লাহ আমাদেরকে রমযান মাস এর কদর করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আমলনামায় এই রমযান এর পরিপূর্ণ সওয়াব দান করুন আমিন।


বইটির লেখকঃ আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী
সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ সহীহ দলীলকে ভিত্তি করে রমযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল জানার জন্য এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বই। মুসলিমদের জন্য রমযান অত্যন্ত গুরুত্তপুর্ন মাস। এতে একজন মুসলিম রমযান মাসকে কিভাবে ফলপ্রসূ করবে তার মাসআলা-মাসায়েল ও ফাযায়েল সংক্রান্ত যে সকল বিষয়াদির প্রয়োজন অনুভব করে সেগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচিত হয়েছে।
এখানে শুধুমাত্র রমযানের মাসায়েল সম্পর্কেই আলোচনা হয়নি রমযান মাস আমাদের জীবনে কেন এত গুরুত্তপুর্ন তারও বর্ননা রয়েছে। এখানে আলোচিত হয়েছেঃ
• সিয়ামের ফযীলত।
• সিয়ামের প্রকারভেদ।
• রমযান মাসের বৈশিষ্ঠ্য ও রোযার ফযিলত।
• রমযানের রোযার মানুষের শ্রেণীভেদ।
• খাদ্যদানের নিয়ম।
• মুসাফিরের জন্য রোযা রাখা ভালো নাকি কাযা করা ভালো?
• নিফাস ও ঋতুমতী।
• সেহেরি খাওয়া।
• ইফতার।
• রোযা অবস্থায় যা বৈধ
• রোযাদারদের জন্য যা অপছন্দনীয়।
• যাতে রোযা নষ্ট ও বাতিল হয়।
• রমযানে যে যে কাজ রোযাদারের কর্তব্য।
• ঈদ ও তার বিভিন্ন আহকাম।
• রমযানের পরে কি?
• রমযানের রোযা কাযা করার বিবরন।
• তারাবীহর সালাত বা কিয়ামে রামাযান
• সাদকাহ বা দান করা
• ইফতার করানো
• কুরআন তিলাওয়াত
• উমরাহ
• শেষ দশকের আমল ও ইবাদত
• ইত্তেকাফ
• শাবে ক্বাদর অন্বেষণ করা
• ফিতরার বিবরণ
• ঈদ ও ঈদের বিভিন্ন আহকাম
• ঈদের আদব
• ঈদ সংক্রান্ত আরও কিছু মাসায়েল
• রমযানের রোযা কাযা করার বিবরণ
• নফল রোযার প্রকারভেদ
• যে দিন গুলতে রোযা রাখা নিষিদ্ধ।
আরো অনেক বিষয় আলোচনা করা হয়েছে।
মোটকথা, বইটি প্রতিটি মুসলমানের জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় এবং অতি গুরুত্বপূর্ন। রোযা ও রমযানের মত একটি মহান উৎদ্দীপনা তথা আনন্দমুখর মৌসুমকে ঘিরে যে সকল জানা ও মানার কথা এখানে পরিবেশিত হয়েছে তা আশা করি সকল মুসলিম ভাই বোনদের জানা প্রয়োজন। এই বইটি লিখেছেন আব্দুল হামীদ ফাইযী আল-মাদানী এবং প্রকাশনায় তাওহীদ প্রকাশনী। পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩০৯।
সাইজঃ- ৮.৮৪ মেগাবাইট।
আল্লাহ আমাদেরকে রমযান মাস এর কদর করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আমলনামায় এই রমযান এর পরিপূর্ণ সওয়াব দান করুন আমিন।
“হে ঈমানদারগন! তোমাদের জন্য রোযা ফরয করে দেয়া হয়েছে। যেমন তোমাদের পূর্ববর্তীদের (নবীদের উম্মতের) উপর ফরয করা হয়েছিল, যেন তোমরা পরহেযগার হতে পার।” -(সূরা আল-বাকারাঃ ১৮৩)
রমযানের চাঁদ দেখা গিয়েছে। আজ থেকে বাংলাদেশে তারাবি শুরু। তারাবি পড়ে রাতে সেহেরি খেয়ে আগামিকাল থেকে আমরা রোযা রাখব ইনশাল্লাহ। কিন্তু আমাদের পবিত্র রমযান সম্পর্কে আরও অনেক কিছু জানার আছে। সহিহ শুদ্ধভাবে যেন আমল করতে পারি আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক দান করুন। আমিন। রমযানের বিস্তারিত ফাজায়েল এবং রোযার মাসায়েল জেনে নিন একটি বই পড়ে। আমি আপনাদের আজ এই বইটি উপহার দিবো। আশা করি আপনাদের উপকারে লাগবে ইনশাল্লাহ। বইটির লেখকঃ আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী
সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ সহীহ দলীলকে ভিত্তি করে রমযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল জানার জন্য এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বই। মুসলিমদের জন্য রমযান অত্যন্ত গুরুত্তপুর্ন মাস। এতে একজন মুসলিম রমযান মাসকে কিভাবে ফলপ্রসূ করবে তার মাসআলা-মাসায়েল ও ফাযায়েল সংক্রান্ত যে সকল বিষয়াদির প্রয়োজন অনুভব করে সেগুলো খুব সুন্দরভাবে আলোচিত হয়েছে।
এখানে শুধুমাত্র রমযানের মাসায়েল সম্পর্কেই আলোচনা হয়নি রমযান মাস আমাদের জীবনে কেন এত গুরুত্তপুর্ন তারও বর্ননা রয়েছে। এখানে আলোচিত হয়েছেঃ
• সিয়ামের ফযীলত।
• সিয়ামের প্রকারভেদ।
• রমযান মাসের বৈশিষ্ঠ্য ও রোযার ফযিলত।
• রমযানের রোযার মানুষের শ্রেণীভেদ।
• খাদ্যদানের নিয়ম।
• মুসাফিরের জন্য রোযা রাখা ভালো নাকি কাযা করা ভালো?
• নিফাস ও ঋতুমতী।
• সেহেরি খাওয়া।
• ইফতার।
• রোযা অবস্থায় যা বৈধ
• রোযাদারদের জন্য যা অপছন্দনীয়।
• যাতে রোযা নষ্ট ও বাতিল হয়।
• রমযানে যে যে কাজ রোযাদারের কর্তব্য।
• ঈদ ও তার বিভিন্ন আহকাম।
• রমযানের পরে কি?
• রমযানের রোযা কাযা করার বিবরন।
• তারাবীহর সালাত বা কিয়ামে রামাযান
• সাদকাহ বা দান করা
• ইফতার করানো
• কুরআন তিলাওয়াত
• উমরাহ
• শেষ দশকের আমল ও ইবাদত
• ইত্তেকাফ
• শাবে ক্বাদর অন্বেষণ করা
• ফিতরার বিবরণ
• ঈদ ও ঈদের বিভিন্ন আহকাম
• ঈদের আদব
• ঈদ সংক্রান্ত আরও কিছু মাসায়েল
• রমযানের রোযা কাযা করার বিবরণ
• নফল রোযার প্রকারভেদ
• যে দিন গুলতে রোযা রাখা নিষিদ্ধ।
আরো অনেক বিষয় আলোচনা করা হয়েছে।
মোটকথা, বইটি প্রতিটি মুসলমানের জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় এবং অতি গুরুত্বপূর্ন। রোযা ও রমযানের মত একটি মহান উৎদ্দীপনা তথা আনন্দমুখর মৌসুমকে ঘিরে যে সকল জানা ও মানার কথা এখানে পরিবেশিত হয়েছে তা আশা করি সকল মুসলিম ভাই বোনদের জানা প্রয়োজন। এই বইটি লিখেছেন আব্দুল হামীদ ফাইযী আল-মাদানী এবং প্রকাশনায় তাওহীদ প্রকাশনী। পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩০৯।
সাইজঃ- ৮.৮৪ মেগাবাইট।
নামহীন Thanks..........