বাংলাদেশে মোট উপজাতি- ৩১টি
মোট উপজাতিদের সংখ্যা- প্রায় ১৪ লক্ষ
উপজাতিরা দেশের জনসংখ্যার- প্রায় ১.০৮%
বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা- চাকমাদের
বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে জনসংখ্যায় দ্বিতীয়- সাঁওতাল
বাংলাদেশে মোট উপজাতি- ৩১টি
মোট উপজাতিদের সংখ্যা- প্রায় ১৪ লক্ষ
উপজাতিরা দেশের জনসংখ্যার- প্রায় ১.০৮%
বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা- চাকমাদের
বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে জনসংখ্যায় দ্বিতীয়- সাঁওতাল
মাতৃতান্ত্রিক উপজাতি- গারো, খাসিয়া ও সাঁওতাল
পিতৃতান্ত্রিক উপজাতি- মারমা ও হাজং
(বি:দ্র: পরীক্ষায় কারা মাতৃতান্ত্রিক বললে গারো, খাসিয়া, সাঁওতাল- যেটা থাকবে, সেটা উত্তর হবে। আর কারা মাতৃতান্ত্রিক নয় বললে মারমা বা হাজং যেটা থাকবে, সেটা উত্তর হবে।)
(বি:দ্র: আসলে সাঁওতালরা মাতৃতান্ত্রিক নয়, কিন্তু পরীক্ষায় আসলে দিতে হবে। সত্যিকার অর্থে একমাত্র মাতৃতান্ত্রিক গারোরা। ওদের মাঝেই কেবল উত্তরাধিকার সূত্রে মেয়েদের সম্পদের উত্তরাধিকারী হওয়ার ঐতিহ্য আছে।)
মুসলমান উপজাতি- পাঙন ও লাউয়া
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি বাস করে- ১৩টি
‘চাকমা’ শব্দের অর্থ- মানুষ
পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রাচীনতম অধিবাসী- মুরং বা ম্রো
মণিপুরীরা বাস করে- সিলেটে
মণিপুরী নৃত্য- সিলেটের
রাখাইনরা এসেছে- মায়ানমার থেকে
রাখাইনরা বেশি বাস করে- পটুয়াখালীতে
উপজাতিদের জন্য সরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান- ৩টি
১. উপজাতীয় সাংস্কৃতিক একাডেমি- বিরিশিরি (প্রথম প্রতিষ্ঠিত; ১৯৭৭)
২. ট্রাইবাল কালচারাল ইন্সটিটিউট- রাঙামাটি
৩. ট্রাইবাল কালচার একাডেমি- দিনাজপুরে
পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের বর্ষবরণকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়- বৈসাবি (ত্রিপুরাদের বৈসু, মারমাদের সাংগ্রাইং ও চাকমাদের বিঝু)
সাঁওতাল বিদ্রোহের নায়ক- ২ ভাই কানু আর সিদু (১৮৫৫-৫৬)
চাকমা বিদ্রোহের নায়ক- জুম্মা খান (কার্পাস বিদ্রোহ) (১৭৭৬-৮৭)
একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত আদিবাসী/উপজাতি মুক্তিযোদ্ধা- ইউ কে চিং
শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা
শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যান- জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারাম(সন্তু লারমা)
বিভিন্ন উপজাতিদের আবাসস্থল
মোট উপজাতিদের সংখ্যা- প্রায় ১৪ লক্ষ
উপজাতিরা দেশের জনসংখ্যার- প্রায় ১.০৮%
বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা- চাকমাদের
বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে জনসংখ্যায় দ্বিতীয়- সাঁওতাল
বাংলাদেশে মোট উপজাতি- ৩১টি
মোট উপজাতিদের সংখ্যা- প্রায় ১৪ লক্ষ
উপজাতিরা দেশের জনসংখ্যার- প্রায় ১.০৮%
বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা- চাকমাদের
বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে জনসংখ্যায় দ্বিতীয়- সাঁওতাল
মাতৃতান্ত্রিক উপজাতি- গারো, খাসিয়া ও সাঁওতাল
পিতৃতান্ত্রিক উপজাতি- মারমা ও হাজং
(বি:দ্র: পরীক্ষায় কারা মাতৃতান্ত্রিক বললে গারো, খাসিয়া, সাঁওতাল- যেটা থাকবে, সেটা উত্তর হবে। আর কারা মাতৃতান্ত্রিক নয় বললে মারমা বা হাজং যেটা থাকবে, সেটা উত্তর হবে।)
(বি:দ্র: আসলে সাঁওতালরা মাতৃতান্ত্রিক নয়, কিন্তু পরীক্ষায় আসলে দিতে হবে। সত্যিকার অর্থে একমাত্র মাতৃতান্ত্রিক গারোরা। ওদের মাঝেই কেবল উত্তরাধিকার সূত্রে মেয়েদের সম্পদের উত্তরাধিকারী হওয়ার ঐতিহ্য আছে।)
মুসলমান উপজাতি- পাঙন ও লাউয়া
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি বাস করে- ১৩টি
‘চাকমা’ শব্দের অর্থ- মানুষ
পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রাচীনতম অধিবাসী- মুরং বা ম্রো
মণিপুরীরা বাস করে- সিলেটে
মণিপুরী নৃত্য- সিলেটের
রাখাইনরা এসেছে- মায়ানমার থেকে
রাখাইনরা বেশি বাস করে- পটুয়াখালীতে
উপজাতিদের জন্য সরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান- ৩টি
১. উপজাতীয় সাংস্কৃতিক একাডেমি- বিরিশিরি (প্রথম প্রতিষ্ঠিত; ১৯৭৭)
২. ট্রাইবাল কালচারাল ইন্সটিটিউট- রাঙামাটি
৩. ট্রাইবাল কালচার একাডেমি- দিনাজপুরে
পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের বর্ষবরণকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়- বৈসাবি (ত্রিপুরাদের বৈসু, মারমাদের সাংগ্রাইং ও চাকমাদের বিঝু)
সাঁওতাল বিদ্রোহের নায়ক- ২ ভাই কানু আর সিদু (১৮৫৫-৫৬)
চাকমা বিদ্রোহের নায়ক- জুম্মা খান (কার্পাস বিদ্রোহ) (১৭৭৬-৮৭)
একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত আদিবাসী/উপজাতি মুক্তিযোদ্ধা- ইউ কে চিং
শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা
শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যান- জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারাম(সন্তু লারমা)
বিভিন্ন উপজাতিদের আবাসস্থল
| পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী উপজাতি | |
| চাকমা | চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান |
| ত্রিপুরা | খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি |
| মারমা | বান্দরবান, কক্সবাজার ও পটুয়াখালী |
| রাখাইন | পটুয়াখালী ও কক্সবাজার |
| খুমী | বান্দরবানের লামা, রুমা ও থানচি থানায় |
| পাংখো | বান্দরবান |
| মুরং/ম্রো | বান্দরবান |
| মগ | খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, বান্দরবান ও পটুয়াখালী |
| লুসাই | রাঙামাটি |
| বনজোগী | বান্দরবানের গহীন অরণ্যে |
| তঞ্চংগা | রাঙামাটি |
| চক | বান্দরবানের লামা থানায় |
| কুকি | রাঙামাটি |
| খ্যাং | রাঙামাটির কাপ্তাই ও রাজস্থালী |
| সমতল ও অন্যান্য অঞ্চলের আদিবাসী | |
| গারো | ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, শেরপুর ও নেত্রকোনা |
| হাজং | ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা |
| হদি | নেত্রকোনা জেলার শ্রীবর্দি ও বারহাট্টায় |
| হাদুই | নেত্রকোনা জেলার শ্রীবর্দি ও বিরিশিরি |
| সাঁওতাল | রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া ও দিনাজপুর |
| ওঁরাও | বগুড়া ও রংপুর |
| রাজবংশী | রংপুর |
| মণিপুরী | সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ |
| খাসিয়া | সিলেটের জৈয়ন্তিকা পাহাড়ে |
| পাত্র | সিলেট |
| বাওয়ালী | সুন্দরবন |
| মৌয়ালী | সুন্দরবন |

0 comments to গুরুত্বপূর্ণ সাধারন জ্ঞান পর্ব ০৬